অধ্যক্ষের বানী

শিক্ষা  মানুষকে নম্র  করে তোলে । আমরা জাতি হিসেবে সভ্যতার চরম শিকর পৌছাতে পারবো,যদি আমরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারি। একথা ভেবে আমরা আনন্দিত-পুলকিত যে “মাজেদা রহমান স্কুল  অ্যান্ড কলেজ” শিক্ষার আলো ছড়ানোর  পাশাপাশি ছাএ-ছাএীরা তাদের সাহিত্যর রস আস্বাদন করার সুযোগ পায় শিক্ষা  প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক সাময়িকীর মাধ্যমে । গল্প,কবিতা,ছড়া, অনুচ্ছেদ লিখে ছাএ-ছাএীরা তাদের সৃজনশীল পুস্প  মননকে করতে পারে আলোকিত ও প্রসারিত। সাহিত্য চর্চা মানুষের মনের খোরাক যোগায়। মানুষের মন মতিষ্ক সুস্থ রাখতে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক চর্চা এবং খেলাধুলা খুব জরুরী। ছাএ-ছাএীদেরকে  বিপথে য্ওায়ার আশাক্ষা থেকে রক্ষা করে এই ধরনের সৃজনশীলকর্ম। বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত শিক্ষার ভিশন বাস্তবায়নে লক্ষ্যে মাননীয়  প্রধানমন্ত্রী  বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেএী শেখ হাসিনা শিক্ষার প্রতি যুগান্তকারী প্রসংশনীয় পদক্ষেপ যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ত্ত শিক্ষক শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব ত্ত কর্তব্য বিশেষ উৎসাহ যোগিয়েছেন,যা আগামী নিরক্ষর মুক্ত বাংলাদেশ নির্মানে কার্যকর ভুমিকা রাখবে বলে আমি দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি । মাননীয় সংসদ সদস্য ,বীর মুক্তিযোদ্ধা,কৃষিবিদ জনাব আব্দুল মান্নান মহোদয়ের সহযোগীতায় অএ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোসহ  সার্বিক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। মহান নেতা ২০২০ইং সালের জানুয়ারী মাসে পরলোক গমন করায় সারিয়াকান্দী সোনাতলাবাসী  অভিভাবকহীন হয়ে পড়েন। তারই ধারাবাহিকতায় তার সহধর্মীনি পূর্ব বগুড়ার নারী জাগরনের নন্দিত নেএী জেলা পরিষদের সাবেক সম্মানিত সদস্য বর্তমানে বগুড়া ৩৬-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব সাহাদারা মান্নান এম,পি সাহেব অসমাপ্ত কাজ পরিচালনা করছেন,এবং যে সকল গুনীজন আমাদেরকে উৎসাহিত করেছেন তাদের প্রতি আমার অকৃতিম কৃতজ্ঞতা।পরিচালনা পর্ষদের  সভাপতি মহাদয়ের আন্তরিকতায়, প্রতিবছর নিয়মিত ভাবে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-সাংস্কৃতিক র্চ্চার মতো সৃজনশীল-মনেবৃ্ত্তিক কার্যক্রম গুলোর অগ্রযাএা অব্যাহত আছে যা প্রশংসনীয় শুধু নয় গর্ব কর্রা ও দাবীদার। পরিশেষে পরিচালনা পর্ষদসহ যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে অত্র প্রতিষ্ঠানটি সুনামের সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে। তাদের প্রতি রইল অভিন্দন ও কৃতজ্ঞতা। পরিশেষে প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের মঙ্গল কামনা করছি।